About news 24/7

বাংলাদেশে জিম্মি দশা থেকে উদ্ধার পাওয়া তিন শ্রীলঙ্কান ফিরে গেছেন

মূল নিবন্ধ: ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতিত্ব

শপথ গ্রহণের আগে ট্রাম্প তার ব্যবসাগুলোকে একটি প্রত্যাহারযোগ্য ট্রাস্টে স্থানান্তর করেন,[১২১][১২২] কোনো ব্লাইন্ড ট্রাস্ট বা সমতুল্য ব্যবস্থা গ্রহণ না করে, যা তার ব্যবসায়িক স্বার্থ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় বলে বিবেচিত হয়।[১২৩] তিনি তার ব্যবসা থেকে লাভ করা অব্যাহত রাখেন এবং তার প্রশাসনের নীতিগুলো কীভাবে এসব ব্যবসাকে প্রভাবিত করছে সে বিষয়ে সচেতন ছিলেন।[১২২][১২৪] যদিও তিনি বলেছিলেন যে তিনি "বিদেশী নতুন চুক্তি" এড়িয়ে চলবেন, ট্রাম্প অর্গানাইজেশন স্কটল্যান্ড, দুবাই এবং ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রে তাদের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করে।[১২২][১২৪] লবিস্ট, বিদেশী সরকারী কর্মকর্তা এবং ট্রাম্পের দাতা ও মিত্ররা তার রিসোর্ট ও হোটেলগুলোর জন্য শত শত মিলিয়ন ডলার আয় তৈরি করে।[১২৫] ট্রাম্পকে গার্হস্থ্য ও বিদেশী এমোলুমেন্টস ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগে মামলা করা হয়, যা মার্কিন সংবিধানের অংশ এবং এই প্রথমবারের মতো এই ধারাগুলো নিয়ে বাস্তবিক মামলা লড়াই হয়।[১২৬] একটি মামলা নিম্ন আদালতে খারিজ হয়ে যায়।[১২৭] আরও দুটি মামলা তার মেয়াদ শেষে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট (যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট) দ্বারা অপ্রাসঙ্গিক ঘোষণা করে বাতিল করা হয়।[১২৮]

ছবির ক্যাপশান, মিলওয়াকিতে রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশনে আহত অবস্থায় উপস্থিত ডোনাল্ড ট্রাম্প।বিবিসি বাংলায় অন্যান্য খবর

শেষ সময়ে সুইং স্টেটে প্রচারে ব্যস্ত ট্রাম্প ও হ্যারিস

ট্রাম্পের বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য তার তীব্র সমালোচনা হয়।

ছবির ক্যাপশান, রাজনীতিতে প্রবেশের আগে বিজনেস টাইকুন এবং রিয়েলিটি শো ব্যক্তিত্ব হিসাবে পরিচিতি ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের।

ট্রাম্পকে টুইটারে (এখন এক্স) আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করতে দেখা যেত। ভিন্ন দেশের নেতৃত্বের সঙ্গেও প্রকাশ্যে তাকে বচসা করতে দেখা read more গিয়েছে।

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা

তার দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আসে ৮০-র দশকের শেষের দিকে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য সংশ্লিষ্ট দলের মনোনয়ন জেতার দৌড়ের বিষয়ে তিনি মনোনিবেশ করেন ২০০০ সালে প্রথমে রিফর্ম পার্টির হয়ে এবং ২০১২ সালে রিপাবলিকান হিসাবে।

রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি: গার্মেন্ট ব্যবসায় কী পরিবর্তন হয়েছে?

চারটে ফৌজদারি মামলায় ৯১টা গুরুতর অভিযোগের মুখোমুখি হয়ে নির্বাচনি দৌড় শুরু করেন তিনি। তবে আইনি মামলা বিলম্বিত করাতে তার কৌশল অনেকাংশেই সাবাস বাংলাদেশ সফল হয়েছে। নির্বাচনের আগে তিনটে মামলার অগ্রগতি হবে না।

৬% কম ছিল।[১৩৩] ট্রাম্পের আমলে ফেডারেল বাজেট ঘাটতি প্রায় ৫০% বেড়ে ২০১৯ সালে $১ ট্রিলিয়নের কাছাকাছি পৌঁছায়।[১৩৪] তার মেয়াদ শেষে মার্কিন জাতীয় ঋণ ৩৯% বেড়ে $২৭.৭৫ ট্রিলিয়নে পৌঁছায় এবং ঋণ-থেকে-জিডিপি অনুপাত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছায়।[১৩৫] ট্রাম্প গাজা তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী $১ ট্রিলিয়ন মূল্যের অবকাঠামো ব্যয় পরিকল্পনাও বাস্তবায়ন করতে ব্যর্থ হন।[১৩৬]

সাইফ আলি খানের ওপর হামলাকারী ব্যক্তি কি আদৌ বাংলাদেশি?২০ জানুয়ারি ২০২৫

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *